Dengue Fever - Paragraph for SSC & HSC
Dengue fever is a
mosquito-borne disease caused by the virus transmitted via the Aedes mosquito
bite. Dengue fever symptoms usually appear 3 to 14 days after infection.
Headache, high fever, vomiting, joint and muscular discomfort, and certain
varieties of skin rashes are also possible symptoms. Recovery usually requires
two to seven days. The sickness progresses to a more severe form of dengue
hemorrhagic fever in some instances. It can cause bleeding, decreased blood
platelet counts, and blood plasma leakage in the affected body. Alternatively,
dengue shock syndrome causes extremely low blood pressure. Dengue is spread by
numerous female Aedes mosquito species, including Aedes aegypti. There are five
forms of the virus; sickness with one type results in lifetime immunity but
only short-term resistance to the others. Infections of many forms raise the
risk of severe consequences. Various tests are available to identify dengue
fever, the most important is the virus or its RNA-resistant antibodies in the
body. Dengue fever vaccines have been generated in many countries. Still, they
are only effective in people who have been infected once. The primary method of
preventing dengue is to avoid Aedes mosquito bites. As a result, to limit the
spread of Aedes mosquitos, their habitat must be destroyed. Water should be
removed from areas where Aedes mosquitoes lay their eggs, particularly water
stuck in tree tubs, coconut shells, cups, roofs, etc. Aedes mosquitoes
generally bite in the morning and evening, when you should sleep with a
mosquito net. Small children, in particular, should always sleep under a
mosquito net.
A person suffering from dengue
fever should consume more fluids than usual and rest thoroughly. To lower
fever, doctors prescribe taking paracetamol. The majority of the time, the
patient must administer saline intravenously. If the patient's condition is
critical, it may require blood transfusions. Nonsteroidal anti-inflammatory
drugs and antibiotics should be avoided. Every year, many people in Bangladesh
die from dengue fever. Dengue prevention is something that we all need to be
more aware of. The government is taking several initiatives to avoid dengue,
which is admirable. It is never to be taken lightly. We can prevent people from
becoming infected with Dengue Fever and reduce the fatality rate if we take the
right actions.
গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে সাধারন মশার উপদ্রব বেশি হয় থাকে। ফলে অন্যান্য বিষুব বা ক্রান্তীয় অঞ্চলের মতো বাংলাদেশেও ডেঙ্গুজ্বরের প্রাদুর্ভাব প্রায় প্রতিবছর দেখা দিয়ে থাকে। বছরে কম বেশি অসংখ্য মানুষ বিশেষ করে শিশু এবং বৃদ্ধরা এই জ্বরে বেশি আক্রান্ত হন এবং তাদেরকেই বেশি ভুগতে হয়। এই জ্বরের ফলে মৃতের সংখ্যা অতীতের তুলনায় কমলেও সেই সংখ্যাকে এখনো শূন্যের কোঠায় আনা সম্ভব হয় নি এখনো।
ভাইরাস জনিত এই জ্বর থেকে সুরক্ষিত থাকার সবচেয়ে ভালো পদক্ষেপ হল প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং নিজ নিজ জায়গা থেকে সকলের সচেতন ভূমিকা পালন করা।
ডেঙ্গুজ্বর নিয়ে
paragraph লেখার জন্য, নিচে উল্লেখ করা কয়েকটি সাধারণ প্রশ্নের উত্তর গুছিয়ে লিখলেই প্যারাগ্রাফটির কাঠামো তৈরি হয়ে যাবে । যার সঙ্গে আনুসঙ্গিক আরো কিছু তথ্য উপস্থাপন করা হলে পূর্নাঙ্গ একটি paragraph তৈরি হবে। শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে উত্তরগুলো বাংলায় দেয়া হল ।
Q1. What is dengue fever?
মশকী বাহিত একধরনের ভাইরাসজনিত জ্বর হল ডেঙ্গু জ্বর।
Q2. What
causes this fever?
এডিস মশা নামক এক প্রজাতির মশকীর কামড়ে মানবদেহে ডেঙ্গু ভাইরাস প্রবেশ করার ৩-১৪ দিন পর উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বর হয়।
Q3. What are
the symptoms?
উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বরের পাশাপাশি বমি; সারা শরীর, মাংসপেশি এবং শরীরের নানা জয়েন্টে প্রচন্ড ব্যাথা হয়, এবং সারা দেহে র্যাশ দেখা দিয়ে থাকে।
Q4. How this
fever can be identified?
রক্তের প্লাটিলেট পরীক্ষার মাধ্যমে এই জ্বরকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়, কেননা ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তের প্লাটিলেট এর সংখ্যা অস্বাভাবিক মাত্রায় কমে যায়। এছাড়াও আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্তকরণ এবং ব্যক্তির শরীরের
RNA-resistant antibodies পরীক্ষণের মাধ্যমে এই জ্বর শনাক্ত করা সম্ভব হয়ে থাকে।
Q5. How we
can treat dengue fever?
ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তিকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে রাখার পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে তরল খাওয়ানো হয়, ফলের সরবত, সুপ, ডাব, স্যালাইন ইত্যাদি। এছাড়া জ্বর কমানোর জন্য ডাক্তারকর্তৃক পরামর্শকৃত ঔষধ খাওয়ানো হয়, সাধারণত প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ দেয়া হয়ে থাকে, এবং যেকোন প্রকার এন্টিবায়োটিক ঔষধ পরিহার করতে নির্দেশ দেয়া হয়ে থাকে।
Q6. How long it takes to recover from this
illness?
ডেঙ্গু জ্বর থেকে পুরোপুরি সুস্থ হতে ২-৭ দিন সময় লাগে।
Q7. How the risk of getting affected by this
fever can be prevented?
এক কথায় এডিস মশার বিস্তার রোধ করতে হয়, সাধারণত যে সব জায়গায় পানি জমে থাকে এমন জায়গায় এডিস মশকী ডিম পাড়ে। যাতে ফুলের টব, ছাদে, আশে পাশের কোন আবর্জনায় পানি যেন না জমতে পারে তা নিশ্চিত করতে হয়। এছাড়াও যেহেতু এডিস মশা সাধারণত সকালে এবং সন্ধায় কামড়ে থাকে, ফলে মশারীর ব্যবহার করা উত্তম।
No comments